নিষ্পত্তি হলেই দেশে ফিরতে পারেন
তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের তিন বছরের সাজাও স্থগিত করা হয়েছে
চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে এখনো চারটি মামলা বহাল আছে। এর মধ্যে দুই মামলায় রয়েছে সাজার রায়। সাজাপ্রাপ্ত মামলার মধ্যে একটি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের মামলা। এতে ৯ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। অপরটি অর্থ পাচারের মামলা। এতে ৭ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। এ দুটি মামলাই দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা। এর মধ্যে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় নিম্ন আদালতে দেওয়া ৯ বছরের সাজা আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য সরকারের নির্বাহী আদেশে স্থগিত করা হয়েছে। এ মামলায় তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের তিন বছরের সাজাও স্থগিত করা হয়েছে। অর্থ পাচারের মামলাটি হাই কোর্টে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এটি নিষ্পত্তি হলেই তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারেন বলে জানা গেছে। জানা যায়, বিগত সেনাসমর্থিত ওয়ান-ইলেভেন সরকার এবং ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সারা দেশে ৮৩টি মামলা দায়ের করা হয়। এর মধ্যে ৭৯টি মামলা নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। মামলাগুলোর মধ্যে অনেকগুলো খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। কিছু মামলায় খালাস দেওয়া হয়েছে। মামলা চলার মতো উপাদান না থাকায় আদালত কয়েকটি মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন তারেক রহমানকে। পেন্ডিং মামলা সংশ্লিষ্ট বিবাদী পক্ষের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, অবশিষ্ট চারটি মামলা থেকে অব্যাহতি পেলে একেবারে মামলামুক্ত হয়ে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এর মধ্যে মানহানির দুই মামলা থেকে যে কোনো সময় অব্যাহতি বা খালাস পেতে পারেন তিনি। উচ্চ আদালতে বিচারাধীন অর্থ পাচারের মামলায় খালাস পেলেই সাজার ভারমুক্ত হবেন তিনি। এ বিষয়ে বিএনপির সহআইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেসবাহ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একটি সাজা সরকারের নির্বাহী আদেশে স্থগিত করা হয়েছে। অর্থ পাচারের আরেকটি মামলায় বিচারিক আদালত তাকে খালাস দিলেও পরে সেই বিচারক প্রাণভয়ে দেশত্যাগ করেন। পরবর্তীতে সে মামলায় হাই কোর্ট তারেক রহমানকে ৭ বছরের সাজা দেন। মামলাটি এখন হাই কোর্টের আপিল বিভাগে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এ মামলায় ন্যায়বিচার হলে আশাকরি তিনি খালাস পাবেন। এরপর অচিরেই জনগণের মাঝে ফিরে আসবেন তারেক রহমান। বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আইন আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যখন যেখানে যে পদক্ষেপ নিতে হবে আইন মেনেই তিনি সেই পদক্ষেপ নেবেন। আশাকরি তিনি ন্যায়বিচার পাবেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে এখনো চারটি মামলা বহাল আছে। এর মধ্যে দুই মামলায় রয়েছে সাজার রায়। সাজাপ্রাপ্ত মামলার মধ্যে একটি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের মামলা। এতে ৯ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। অপরটি অর্থ পাচারের মামলা। এতে ৭ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। এ দুটি মামলাই দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা। এর মধ্যে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় নিম্ন আদালতে দেওয়া ৯ বছরের সাজা আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য সরকারের নির্বাহী আদেশে স্থগিত করা হয়েছে। এ মামলায় তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের তিন বছরের সাজাও স্থগিত করা হয়েছে। অর্থ পাচারের মামলাটি হাই কোর্টে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এটি নিষ্পত্তি হলেই তারেক রহমান দেশে ফিরতে পারেন বলে জানা গেছে। জানা যায়, বিগত সেনাসমর্থিত ওয়ান-ইলেভেন সরকার এবং ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সারা দেশে ৮৩টি মামলা দায়ের করা হয়। এর মধ্যে ৭৯টি মামলা নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। মামলাগুলোর মধ্যে অনেকগুলো খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। কিছু মামলায় খালাস দেওয়া হয়েছে। মামলা চলার মতো উপাদান না থাকায় আদালত কয়েকটি মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন তারেক রহমানকে। পেন্ডিং মামলা সংশ্লিষ্ট বিবাদী পক্ষের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, অবশিষ্ট চারটি মামলা থেকে অব্যাহতি পেলে একেবারে মামলামুক্ত হয়ে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এর মধ্যে মানহানির দুই মামলা থেকে যে কোনো সময় অব্যাহতি বা খালাস পেতে পারেন তিনি। উচ্চ আদালতে বিচারাধীন অর্থ পাচারের মামলায় খালাস পেলেই সাজার ভারমুক্ত হবেন তিনি। এ বিষয়ে বিএনপির সহআইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেসবাহ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একটি সাজা সরকারের নির্বাহী আদেশে স্থগিত করা হয়েছে। অর্থ পাচারের আরেকটি মামলায় বিচারিক আদালত তাকে খালাস দিলেও পরে সেই বিচারক প্রাণভয়ে দেশত্যাগ করেন। পরবর্তীতে সে মামলায় হাই কোর্ট তারেক রহমানকে ৭ বছরের সাজা দেন। মামলাটি এখন হাই কোর্টের আপিল বিভাগে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এ মামলায় ন্যায়বিচার হলে আশাকরি তিনি খালাস পাবেন। এরপর অচিরেই জনগণের মাঝে ফিরে আসবেন তারেক রহমান। বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আইন আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যখন যেখানে যে পদক্ষেপ নিতে হবে আইন মেনেই তিনি সেই পদক্ষেপ নেবেন। আশাকরি তিনি ন্যায়বিচার পাবেন।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে সংলাপ শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সুশীল সমাজ ও শিক্ষক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে এ সংলাপ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১৯ ঘণ্টা আগেকোন নির্বাচনী এলাকায় কোন প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যল বা সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি। প্রত্যাশীদের মধ্যে দলীয় নানা কার্যক্রমে যার পারফরমেন্স ভালো তাকেই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
২১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১ দিন আগে