গাজীউল হক সোহাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ৭০ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে। নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন প্রার্থী নানা ধরনের অভিযোগ তুললেও ভোটের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ভোট শেষ করে বিকেল চারটায়। এখন ভোট গননা চলছে। পুরো দেশবাসী ডাকসুর ফলাফলের দিকে তাকিয়ে আছে। গত বছরের ৫ আগস্টের পর বড় আকারের ভোট আয়োজন এটি।
বিকেল তিনটায় সিনেট ভবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ৭০ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে।
এদিকে ছাত্রশিবিরের জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ হোসেন বলেন, কিছু অনিয়ম হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীরা ভোট দিতে পেরেছে।
জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা ও জিএস প্রার্থী আবু বকর মজুমদারের। তাঁদের দাবি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কোন ভুল সিদ্ধান্ত নেবে না। তাঁরা আমাদের রায় দিয়েছেন। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
আরেক ভিপি প্রার্থী শামীম হোসেন বলেন, মধ্যরাত থেকে আজ সারাদিন গুজব রটানো হয়। গুজব ও ট্রলের মধ্যে ভোট করেছি।
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী মো আবিদুল ইসলাম খান বলেন, কতোভাবে আমাদের আটকানোর চেষ্টা হয়েছে। প্যানেল ভোট ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রদলকে জেতাতে রায় দিয়েছে।
এ নিবাচনে ভোটার ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন। ছাত্র ২০ হাজার ৯১৫ জন, ছাত্রী ১৮ হাজার ৯৫৯ জন। ডাকসুর ২৮টি পদে ভোট করেছেন ৪৭১ জন। এর মধ্যে ছাত্রী প্রার্থী ৬২ জন।
এদিকে ১৮ টি হলে মোট পদ ২৩৪ টি। প্রতি হলে ১৩ টি করে পদ। হলগুলোতে মোট প্রার্থী ১ হাজার ৩৫ জন।
বিকেলে শাহবাগ, নীলক্ষেত, পলাশী, কার্জন হল এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশপথে কঠোর নিরাপত্তা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিএনসিসির সদস্যরা পয়েন্টগুলোতে আছেন।
সবার প্রশ্ন কে জিতবে- ছাত্রদল না ছাত্রশিবির? নাকি অন্যরা। সেই প্রশ্নের উত্তর পেতে অপেক্ষা করতে হবে ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ৭০ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে। নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন প্রার্থী নানা ধরনের অভিযোগ তুললেও ভোটের ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ভোট শেষ করে বিকেল চারটায়। এখন ভোট গননা চলছে। পুরো দেশবাসী ডাকসুর ফলাফলের দিকে তাকিয়ে আছে। গত বছরের ৫ আগস্টের পর বড় আকারের ভোট আয়োজন এটি।
বিকেল তিনটায় সিনেট ভবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ৭০ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে।
এদিকে ছাত্রশিবিরের জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ হোসেন বলেন, কিছু অনিয়ম হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীরা ভোট দিতে পেরেছে।
জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা ও জিএস প্রার্থী আবু বকর মজুমদারের। তাঁদের দাবি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কোন ভুল সিদ্ধান্ত নেবে না। তাঁরা আমাদের রায় দিয়েছেন। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
আরেক ভিপি প্রার্থী শামীম হোসেন বলেন, মধ্যরাত থেকে আজ সারাদিন গুজব রটানো হয়। গুজব ও ট্রলের মধ্যে ভোট করেছি।
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী মো আবিদুল ইসলাম খান বলেন, কতোভাবে আমাদের আটকানোর চেষ্টা হয়েছে। প্যানেল ভোট ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রদলকে জেতাতে রায় দিয়েছে।
এ নিবাচনে ভোটার ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন। ছাত্র ২০ হাজার ৯১৫ জন, ছাত্রী ১৮ হাজার ৯৫৯ জন। ডাকসুর ২৮টি পদে ভোট করেছেন ৪৭১ জন। এর মধ্যে ছাত্রী প্রার্থী ৬২ জন।
এদিকে ১৮ টি হলে মোট পদ ২৩৪ টি। প্রতি হলে ১৩ টি করে পদ। হলগুলোতে মোট প্রার্থী ১ হাজার ৩৫ জন।
বিকেলে শাহবাগ, নীলক্ষেত, পলাশী, কার্জন হল এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশপথে কঠোর নিরাপত্তা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিএনসিসির সদস্যরা পয়েন্টগুলোতে আছেন।
সবার প্রশ্ন কে জিতবে- ছাত্রদল না ছাত্রশিবির? নাকি অন্যরা। সেই প্রশ্নের উত্তর পেতে অপেক্ষা করতে হবে ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে