নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা-৬( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেতে চান কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক ও বর্তমান চার নেতা। ইতিমধ্যে চার নেতাই নগরের বিভিন্ন স্থানে ব্যানার, ফেস্টুন লাগিয়েছেন। লিফলেটও বিতরণ করছেন। প্রচারণা ও গণসংযোগ করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতাদের পক্ষে- বিপক্ষে চলছে প্রচারণাও।
মনোনয়ন প্রত্যাশী চার নেতা হলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সদস্য (বর্তমানে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিস্কৃত) মো. মনিরুল হক সাক্কু।
কেন্দ্রীয় বিএনপির অন্তত তিনজন নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সৎ , ত্যাগী, শিক্ষিত, ভিশন ও পরিচ্ছন্ন নেতা এ আসনে দলীয় মনোনয়ন পাবেন। সবার পরে এই আসনের প্রার্থী ঘোষণা হবে । কাউকে সবুজ সংকেত হয়নি। সম্ভাব্য দুই প্রার্থীকে ঢাকায় ডেকে নেওয়া হয়। গুজবে কান না দিয়ে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণা চালাতে হবে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা-৬ আসনে এবার সদর দক্ষিণ উপজেলা যুক্ত হয়েছে। এতে করে প্রার্থীর সংখ্যাও বেড়েছে।
এ আসনে ২০০৮ ও ২০১৮ সালে নির্বাচন করেছেন আমিন উর রশিদ ইয়াছিন। দুইটি নির্বাচনেই তিনি পরাজিত হয়েছেন। ২০০৮ সালে তিনি শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। এবারও তিনি মনোনয়ন প্রত্যাশী। ইয়াছিনের গ্রামের বাড়ি সদর দক্ষিণ উপজেলায়। তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আদর্শ সদর উপজেলা ও সিটি করপোরেশন এলাকায়। তিনি বসবাস করেন কুমিল্লা নগরে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ইয়াছিন বিলুপ্ত কুমিল্লা-৯ আসনে বিএনপি থেকে এমপি হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচনে তিনি অংশ নেননি । ২০০১ সালে তিনি বিলুপ্ত এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পাননি, পেয়েছিলেন মনিরুল হক চৌধুরী (নির্বাচনে তিনি জয়ীও হন) । এবার সদর দক্ষিণ উপজেলাকে কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী এলাকায় যুক্ত করা হয়। দুই যুগ পর ইয়াছিন আবারও ভোটের মাঠে নিজের গ্রামের এলাকাকে পেলেন। সেই সঙ্গে পেলেন পুরানো প্রতিদ্বন্দ্বিকে। ইয়াছিন পুরো কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী এলাকায় ফেস্টুন দিয়েছেন। সর্বশেষ গত সোমবার সদর দক্ষিণের সুয়াগঞ্জ বাজারে তিনি গণসংযোগ করেন।
অন্যদিকে মনিরুল হক চৌধুরীর বাড়ি কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ভোটার। ২০০৩ সালে সদর দক্ষিণ উপজেলা প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নয়টি ওয়ার্ড নিয়ে বিলুপ্ত সদর দক্ষিণ পৌরসভার প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। ১৯৮৮,১৯৯১ ও ২০০১ সালে তিনি বিলুপ্ত কুমিল্লা-৯ আসনে এমপি ছিলেন। ২০০১ সালে বিএনপি থেকে ও আগের দুইবার জাতীয় পার্টি থেকে এমপি হন মনিরুল হক চৌধুরী। ২০০৮ সালে তিনি নির্বাচন করেননি। ২০১৮ সালে কুমিল্লা-১০ আসনে কারাগারে থেকে বিএনপির টিকেটে নির্বাচন করে পরাজিত হন। এবার সদর দক্ষিণ উপজেলাকে কুমিল্লা-৬ আসনে যুক্ত করায়- মনিরুল হক চৌধুরী এ আসনে প্রার্থীতার ঘোষণা দেন। গত শুক্রবার তিনি শাহপুর দরবার শরীফে জুমার নামাজ পড়েন। ওই সময়ে তাঁকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন স্বেচ্ছাসবক দলের এক নেতা। পরে তিনি আদর্শ সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নে গণসংযোগ করেন। তিনি কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী এলাকায় ব্যানার টানিয়েছেন। পোস্টার সাঁিটিয়েছেন। লিফলেট বিতরণ করছেন।
দলীয় নেতাকর্মীরা বলেছেন, ২০০১ সালে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন নিয়ে মনিরুল হক চৌধুরী ও আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের মধ্যে লড়াই হয়। ওই লড়াইয়ে বেগম খালেদা জিয়ার পছন্দের প্রার্থী হিসেবে মনিরুল হক চৌধুরী দলীয় মনোনয়ন পেয়েছিলেন। এবার আবার মনিরুল- ইয়াছিন মনোনয়ন লড়াই। এতে কে দলীয় মনোনয়ন পাবেন তা এখনও নির্ধারণ হয়নি। দল ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার জন্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বলেছে।
জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন,‘ আমি কোতোয়ালির সন্তান। আদি কুমিল্লার লোক। কুমিল্লা-৬ আসনে শেষবারের মতো নির্বাচন করতে চাই। ’
এদিকে বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়াও কুমিল্লা নগরে নির্বাচন করার জন্য ফেস্টুন লাগিয়েছেন। গণসংযোগ ও সভা করছেন। তাঁর পক্ষে ফেসবুকে প্রচারণা চলছে।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য (বর্তমানে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিস্কৃত) মো. মনিরুল হক সাক্কু। তিনি কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রথমসহ টানা দুইবারের মেয়র। ২০২২ সালের ১৫ জুন ৩৪৩ ভোটে তাঁকে পরাজিত দেখানো হয়। ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মেয়র পদে উপনির্বাচনে তিনি ফেল করেছিলেন। তিনিও নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করছেন। প্রচারণা করছেন। প্রচারণায় তিনি সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত লে. কর্ণেল (অবঃ) আকবর হোসেনের নাম ও ছবি ব্যবহার করছেন। নগরের আমড়াতলি ও রাণীর বাজার এলাকায় তাঁকে গণসংযোগ করতে দেখা গেছে।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন,‘ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার পর প্রার্থী মনোনয়ন দেবে দল। দলের মনোনয়ন বোর্ড, সর্বোচ্চ বডি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঠিক করবেন কোথায় কে প্রার্থী। আমরা ধানের শীষের কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি।’

কুমিল্লা-৬( আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেতে চান কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক ও বর্তমান চার নেতা। ইতিমধ্যে চার নেতাই নগরের বিভিন্ন স্থানে ব্যানার, ফেস্টুন লাগিয়েছেন। লিফলেটও বিতরণ করছেন। প্রচারণা ও গণসংযোগ করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতাদের পক্ষে- বিপক্ষে চলছে প্রচারণাও।
মনোনয়ন প্রত্যাশী চার নেতা হলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সদস্য (বর্তমানে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিস্কৃত) মো. মনিরুল হক সাক্কু।
কেন্দ্রীয় বিএনপির অন্তত তিনজন নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সৎ , ত্যাগী, শিক্ষিত, ভিশন ও পরিচ্ছন্ন নেতা এ আসনে দলীয় মনোনয়ন পাবেন। সবার পরে এই আসনের প্রার্থী ঘোষণা হবে । কাউকে সবুজ সংকেত হয়নি। সম্ভাব্য দুই প্রার্থীকে ঢাকায় ডেকে নেওয়া হয়। গুজবে কান না দিয়ে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণা চালাতে হবে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা-৬ আসনে এবার সদর দক্ষিণ উপজেলা যুক্ত হয়েছে। এতে করে প্রার্থীর সংখ্যাও বেড়েছে।
এ আসনে ২০০৮ ও ২০১৮ সালে নির্বাচন করেছেন আমিন উর রশিদ ইয়াছিন। দুইটি নির্বাচনেই তিনি পরাজিত হয়েছেন। ২০০৮ সালে তিনি শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। এবারও তিনি মনোনয়ন প্রত্যাশী। ইয়াছিনের গ্রামের বাড়ি সদর দক্ষিণ উপজেলায়। তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আদর্শ সদর উপজেলা ও সিটি করপোরেশন এলাকায়। তিনি বসবাস করেন কুমিল্লা নগরে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ইয়াছিন বিলুপ্ত কুমিল্লা-৯ আসনে বিএনপি থেকে এমপি হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচনে তিনি অংশ নেননি । ২০০১ সালে তিনি বিলুপ্ত এই আসনে দলীয় মনোনয়ন পাননি, পেয়েছিলেন মনিরুল হক চৌধুরী (নির্বাচনে তিনি জয়ীও হন) । এবার সদর দক্ষিণ উপজেলাকে কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী এলাকায় যুক্ত করা হয়। দুই যুগ পর ইয়াছিন আবারও ভোটের মাঠে নিজের গ্রামের এলাকাকে পেলেন। সেই সঙ্গে পেলেন পুরানো প্রতিদ্বন্দ্বিকে। ইয়াছিন পুরো কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী এলাকায় ফেস্টুন দিয়েছেন। সর্বশেষ গত সোমবার সদর দক্ষিণের সুয়াগঞ্জ বাজারে তিনি গণসংযোগ করেন।
অন্যদিকে মনিরুল হক চৌধুরীর বাড়ি কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ভোটার। ২০০৩ সালে সদর দক্ষিণ উপজেলা প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নয়টি ওয়ার্ড নিয়ে বিলুপ্ত সদর দক্ষিণ পৌরসভার প্রতিষ্ঠাতাও তিনি। ১৯৮৮,১৯৯১ ও ২০০১ সালে তিনি বিলুপ্ত কুমিল্লা-৯ আসনে এমপি ছিলেন। ২০০১ সালে বিএনপি থেকে ও আগের দুইবার জাতীয় পার্টি থেকে এমপি হন মনিরুল হক চৌধুরী। ২০০৮ সালে তিনি নির্বাচন করেননি। ২০১৮ সালে কুমিল্লা-১০ আসনে কারাগারে থেকে বিএনপির টিকেটে নির্বাচন করে পরাজিত হন। এবার সদর দক্ষিণ উপজেলাকে কুমিল্লা-৬ আসনে যুক্ত করায়- মনিরুল হক চৌধুরী এ আসনে প্রার্থীতার ঘোষণা দেন। গত শুক্রবার তিনি শাহপুর দরবার শরীফে জুমার নামাজ পড়েন। ওই সময়ে তাঁকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন স্বেচ্ছাসবক দলের এক নেতা। পরে তিনি আদর্শ সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নে গণসংযোগ করেন। তিনি কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী এলাকায় ব্যানার টানিয়েছেন। পোস্টার সাঁিটিয়েছেন। লিফলেট বিতরণ করছেন।
দলীয় নেতাকর্মীরা বলেছেন, ২০০১ সালে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন নিয়ে মনিরুল হক চৌধুরী ও আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের মধ্যে লড়াই হয়। ওই লড়াইয়ে বেগম খালেদা জিয়ার পছন্দের প্রার্থী হিসেবে মনিরুল হক চৌধুরী দলীয় মনোনয়ন পেয়েছিলেন। এবার আবার মনিরুল- ইয়াছিন মনোনয়ন লড়াই। এতে কে দলীয় মনোনয়ন পাবেন তা এখনও নির্ধারণ হয়নি। দল ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার জন্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বলেছে।
জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন,‘ আমি কোতোয়ালির সন্তান। আদি কুমিল্লার লোক। কুমিল্লা-৬ আসনে শেষবারের মতো নির্বাচন করতে চাই। ’
এদিকে বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়াও কুমিল্লা নগরে নির্বাচন করার জন্য ফেস্টুন লাগিয়েছেন। গণসংযোগ ও সভা করছেন। তাঁর পক্ষে ফেসবুকে প্রচারণা চলছে।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য (বর্তমানে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিস্কৃত) মো. মনিরুল হক সাক্কু। তিনি কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রথমসহ টানা দুইবারের মেয়র। ২০২২ সালের ১৫ জুন ৩৪৩ ভোটে তাঁকে পরাজিত দেখানো হয়। ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মেয়র পদে উপনির্বাচনে তিনি ফেল করেছিলেন। তিনিও নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ করছেন। প্রচারণা করছেন। প্রচারণায় তিনি সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত লে. কর্ণেল (অবঃ) আকবর হোসেনের নাম ও ছবি ব্যবহার করছেন। নগরের আমড়াতলি ও রাণীর বাজার এলাকায় তাঁকে গণসংযোগ করতে দেখা গেছে।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন,‘ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার পর প্রার্থী মনোনয়ন দেবে দল। দলের মনোনয়ন বোর্ড, সর্বোচ্চ বডি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঠিক করবেন কোথায় কে প্রার্থী। আমরা ধানের শীষের কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে