আমার শহর ডেস্ক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি ও পোস্টার ব্যবহার করা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপত্তি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে এসব কথা বলেন দলটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা।
সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
জহিরুল ইসলাম মুসা বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে একটি বিধিমালা দেখিয়েছি যে, দল থেকে কোনো প্রার্থী মনোনীত হওয়ার পর তার নিজের ছবি, প্রতীকের ছবি ও দলীয় প্রধানের ছবি ছাড়া অন্য কারও ছবি ব্যবহার করতে পারবে না। আমরা ইসির সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি। ইসিকে বলেছি, আপনারা জাতীয়বাদী দল বিএনপির ক্ষেত্রে এটা প্রয়োগ করতে পারবেন কি না।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে বিএনপির দলীয় প্রধান ম্যাডাম খালেদা জিয়া, কিন্তু আমরা দেখছি যারা বিএনপি থেকে মনোনীত হয়েছেন বা হবেন তারা বিভিন্ন প্রচারপত্রে, পোস্টারে, বিলবোর্ডে, লিফলেটে সব জায়গায় তারেক রহমানের ছবি ব্যবহার করছেন। আমরা ইসিকে বলেছি, এটি কীভাবে স্ট্রিক্টলি প্রয়োগ করবেন, এটা থেকে বিএনপিকে কীভাবে বিরত রাখবেন এটা দিয়ে আপনাদের (ইসি) সক্ষমতা প্রমাণ হবে। এ ছাড়া, আপনাদের সক্ষমতার একটা ধাপ জনগণের কাছে পূরণ হবে। এটা ইসি যদি পারে তাহলে তাদের একটা সক্ষমতা তৈরি হবে।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘যাদের বয়স নির্বাচনের আগে ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদের ভোটার করতে হবে। তরুণ-জেনজিদের ভোটের আওতায় আনতে হবে। বড় একটা সংখ্যক জেনজি যারা আন্দোলন করেছিলেন তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘স্ব স্ব দলের জামা এই ভোটে গায়ে দিতে হবে। অন্য দলের জামা গায়ে দেওয়া যাবে না। অনেক দল বলেছে, তারা জোটবদ্ধ হলেও অন্যের প্রতীক ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু আমরা বলছি এখন থেকে নিজের দলের কোট ব্যবহার করতে হবে। অন্য দলের কোট ব্যবহার করা যাবে না। ধার করে কারও মার্কায় ভোট করা যাবে না। জোটের প্রার্থী হলেও স্ব স্ব প্রতীকে ভোট করতে হবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি ও পোস্টার ব্যবহার করা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপত্তি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে এসব কথা বলেন দলটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা।
সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
জহিরুল ইসলাম মুসা বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে একটি বিধিমালা দেখিয়েছি যে, দল থেকে কোনো প্রার্থী মনোনীত হওয়ার পর তার নিজের ছবি, প্রতীকের ছবি ও দলীয় প্রধানের ছবি ছাড়া অন্য কারও ছবি ব্যবহার করতে পারবে না। আমরা ইসির সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি। ইসিকে বলেছি, আপনারা জাতীয়বাদী দল বিএনপির ক্ষেত্রে এটা প্রয়োগ করতে পারবেন কি না।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে বিএনপির দলীয় প্রধান ম্যাডাম খালেদা জিয়া, কিন্তু আমরা দেখছি যারা বিএনপি থেকে মনোনীত হয়েছেন বা হবেন তারা বিভিন্ন প্রচারপত্রে, পোস্টারে, বিলবোর্ডে, লিফলেটে সব জায়গায় তারেক রহমানের ছবি ব্যবহার করছেন। আমরা ইসিকে বলেছি, এটি কীভাবে স্ট্রিক্টলি প্রয়োগ করবেন, এটা থেকে বিএনপিকে কীভাবে বিরত রাখবেন এটা দিয়ে আপনাদের (ইসি) সক্ষমতা প্রমাণ হবে। এ ছাড়া, আপনাদের সক্ষমতার একটা ধাপ জনগণের কাছে পূরণ হবে। এটা ইসি যদি পারে তাহলে তাদের একটা সক্ষমতা তৈরি হবে।’
এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘যাদের বয়স নির্বাচনের আগে ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদের ভোটার করতে হবে। তরুণ-জেনজিদের ভোটের আওতায় আনতে হবে। বড় একটা সংখ্যক জেনজি যারা আন্দোলন করেছিলেন তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘স্ব স্ব দলের জামা এই ভোটে গায়ে দিতে হবে। অন্য দলের জামা গায়ে দেওয়া যাবে না। অনেক দল বলেছে, তারা জোটবদ্ধ হলেও অন্যের প্রতীক ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু আমরা বলছি এখন থেকে নিজের দলের কোট ব্যবহার করতে হবে। অন্য দলের কোট ব্যবহার করা যাবে না। ধার করে কারও মার্কায় ভোট করা যাবে না। জোটের প্রার্থী হলেও স্ব স্ব প্রতীকে ভোট করতে হবে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে