এই বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে, তিনি তার কর্মী ও তাঁদের সন্তানদের কী দৃষ্টিতে দেখেন: হাসনাত আব্দুল্লাহ
এবিএম আতিকুর রহমান বাশার

আগামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা- ৪ দেবীদ্বার আসনের দুই এমপি প্রার্থীর বক্তব্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এ বক্তব্য নিয়ে একই আসনের অপর প্রার্থী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ সমর্থকদের মধ্যে ক্ষোভ ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
গত শনিবার জামায়েত মনোনীত দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মো. সাইফুল ইসলাম সহিদ শালঘর ইউনিয়নে নির্বাচনী প্রচারণায় যেয়ে ওই ইউপির ১ নং ওয়ার্ড মেম্বার বিএনপি সমর্থক মো. মনিরুল ইসলাম সাথে কথোপকথনের ১ মিনিট ১২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। ওই ভিডিওতে জামাত প্রার্থী সহিদুল ইসলাম হাসনাত আব্দুল্লাহ সম্পর্কে বলেন, ‘আপনি আমার বাড়ি কোনখানে জানেননি ? কাসেম চেয়ারম্যানের নাম শুনেছেন ? (কাসেম চেয়ারম্যান দেবীদ্বার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি) এইডা আমার রক্তের না এইডা (সহিদ সম্পর্কে কাসেম চেয়ারম্যানের ভাতিজা)। দেবীদ্বারে যেই বেডা এমপি অইছে, আম্রার বাড়ির উপর ভর কইরা এমপি অইছে। কথাডা বুচ্ছেননি ? যারাই এমপি অইছে, কালাম ভাই এমপি অইছে আমডা বাড়ির উপর ভর কইরা এমপি অইছে। তার (হাসনাত আব্দুল্লাহর) সংগঠন আছেনি কন না ? তার (হাসনাত আব্দুল্লাহর) কি প্রত্যেক কেন্দ্রে এজেন্ট দেয়ার লোক আছেনি ? তে দ’ উরাধুরা মাইনসের উপর ভর কইরা এহানে আইছে। এইডা আইছে, ইতা দিয়া কি অইব ? ভাইরাল এক জিনিস ভোট অইল আরেক জিনিস।
আপনি মেম্বার আপনি এইডা বুঝেন না। মেম্বার কি এমনে অইছেন, আপনি বুঝেন না? নির্বাচনের মেকানিজম একটা বুঝেন না ? তার বয়স অইল ২৭ বছর, তে যেডিরে লইয়া ঘুরে এডি এহন থাইকা লুটপাট শুরু করেছে, দেবীদ্বারে এডি দিয়া ভালো কিছু করার সুযোগ আছে? প্রজেক্ট দিয়া সাইরা, প্রকল্পটি দিয়া সাইরা কাজের নামে নাম নাই, আমনে এবার ইয়ে কইরা লাভ আছেনি?
অপর দিকে গত ২২ নভেম্বর শনিবার বিকেলে দেবীদ্বার পৌর এলাকার বড় আলমপুর ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত এক উঠান বৈঠকে বিএনপি দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থী টানা ৪ বারের বারের নির্বাচিত সাংসদ, বিএনপি জাতীয় কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা (উত্তর) জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মূন্সী তাঁর বক্তব্যে বলেন, .... আপনাদের আরো একটা কথা বলি, ১০ জনের একটা দল, ১০ জনের একটা দল। সেই দল নাকি ক্ষমতায় আসবে। এই দলের সাথে নাকি বিএনপির সমঝোতা হয়েছে। বিএনপির কি সদস্য কম পইরা গেছে ? একটা কেন্দ্রে, প্রতি কেন্দ্রে (নির্বাচনী এলাকায়) একটা কম্পিটিশনে দেবীদ্বার উপজেলায় না হলে ৪-৫ জন আছে উপযুক্ত যারা এমপি ইলেকশন করতে পারে। তাদের কয়টা আছে? তারে বাদে তো কেউ নেই। বাপ-দাদার কোনো পরিচয় নাই, বাপ-দাদার কোনো পরিচয় নাই, একটা এমপি হতে গেলে পরে তার বাপ-দাদার একটা বংশ পরিচয় দরকার আছে। কি আছে না ? তাহলে কি পরিচয় দেব আমরা। আমার কি পরিচয় দিবেন? আমার বাপ-দাদারা-নানারা, সেই সময় আমার বাবা বিএসসি পাস করেছিলেন ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে। আমার নানা হায়দার আলী ডাক্তার গুরা ওষুধ দিতো মানুষকে সুস্থ করতো, আপনাদের মনে আছে কি? তো আমি সেই বংশের ছেলে। আমি সেই অবস্থা থেকেই আপনাদের কাছে এসেছি। ... ছুড়ে ফেলে দিন, ছুড়ে ফেলে দিন, যারা এ সমস্ত কথা বলে, তাদের ছুড়ে ফেলে দিন খালে-খন্দে, সেই জঞ্জালের পোকা।’ তবে তিনি যাকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন বা যে দলকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন সেই ব্যক্তি বা দলের নাম উল্লেখ করেননি।
শনিবার বিকেলে দেবীদ্বার পৌর এলাকার বড় আলমপুর ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত এক উঠান বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
এ ব্যাপারে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, বংশীয় বড়াইয়ের বক্তব্যে আমার ব্যক্তিগত কোনো কষ্ট নেই। কষ্টটা হচ্ছে সেই নেতার কর্মীদের জন্য-সেই কর্মীদের সন্তানদের জন্য। এই বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে, তিনি তার কর্মী ও তাদের সন্তানদের কী দৃষ্টিতে দেখেন। তাদের যোগ্যতা থাকলেও শুধু বংশীয় পরিচয় না থাকার কারণে তারা কখনোই তার মতো নেতা হতে পারবে না।
কৃষক-শ্রমিক থেকে শুরু করে প্রবাসী ও পেশাজীবী-সব শ্রেণির মানুষের ভোটে নেতা, এমপি ও মন্ত্রী তৈরি হয়। কিন্তু এই সাধারণ মানুষের শক্তিকেই অস্বীকার করার প্রবণতা আমাদের রাজনীতিতে বহুদিনের। কারণ জনতার মঞ্চ থেকে উঠে আসা নেতৃত্ব পুরনো রাজনৈতিক এলিটিজম ও পারিবারিক আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করে। জুলাইয়ের পরিবর্তনের পর মানুষ এখন এমন নেতৃত্ব চায়, যারা সত্যিকারের জনতার প্রতিনিধি। আমার রাজনীতি বা পার্টির বয়স ৯ মাস, ৭০ বছরের পার্টি ও রাজনৈতিক দলের সাথে লড়াই করছি, এটা বুঝতে হবে। তাই তরুণ, নতুন, জনতার ভরসায় উঠে আসা নেতাদের দেখে অনেকে ভয় পায়- এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেবে জনগণই, আর জনতার জয় নিশ্চিত।
আগামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ দেবীদ্বার নির্বাচনী এলাকায় প্রায় আধা ডজনের ওপরে প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
হ্যাভিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে উক্ত আসনে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) শাপলা কলি প্রতীকের হাসনাত আব্দুল্লাহ। এছাড়াও উক্ত আসন থেকে বিএনপি দলীয় মনোনীত প্রার্থী টানা ৪ বারের নির্বাচিত সাংসদ, বিএনপি জাতীয় কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা (উত্তর) জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মূন্সী রয়েছেন। অপর প্রার্থী জামায়াত মনোনীত কুমিল্লা উত্তর জেলা সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলাম সহিদ রয়েছেন। এছাড়াও বাংলারদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কাস্তে প্রতীকের কমরেড পরেশ কর, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) ছাতা মার্কার প্রার্থী কাজী কামরুল হাসান (সুমন), গণফোরামের প্রার্থী ডা. জামিল হোসেন খান, ইসলামী আন্দোলনের হাত পাখার প্রার্থী আব্দুল করিম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের রিকশা প্রতীকের প্রার্থী হাফেজ মাওলানা মোফাজ্জল হোসাইন, খেলাফত আন্দোলনের ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মাওলানা মো. মজিবুর রহমানের নাম আলোচনা ও প্রচারণায় রয়েছেন।

আগামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা- ৪ দেবীদ্বার আসনের দুই এমপি প্রার্থীর বক্তব্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এ বক্তব্য নিয়ে একই আসনের অপর প্রার্থী জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ সমর্থকদের মধ্যে ক্ষোভ ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
গত শনিবার জামায়েত মনোনীত দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মো. সাইফুল ইসলাম সহিদ শালঘর ইউনিয়নে নির্বাচনী প্রচারণায় যেয়ে ওই ইউপির ১ নং ওয়ার্ড মেম্বার বিএনপি সমর্থক মো. মনিরুল ইসলাম সাথে কথোপকথনের ১ মিনিট ১২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। ওই ভিডিওতে জামাত প্রার্থী সহিদুল ইসলাম হাসনাত আব্দুল্লাহ সম্পর্কে বলেন, ‘আপনি আমার বাড়ি কোনখানে জানেননি ? কাসেম চেয়ারম্যানের নাম শুনেছেন ? (কাসেম চেয়ারম্যান দেবীদ্বার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি) এইডা আমার রক্তের না এইডা (সহিদ সম্পর্কে কাসেম চেয়ারম্যানের ভাতিজা)। দেবীদ্বারে যেই বেডা এমপি অইছে, আম্রার বাড়ির উপর ভর কইরা এমপি অইছে। কথাডা বুচ্ছেননি ? যারাই এমপি অইছে, কালাম ভাই এমপি অইছে আমডা বাড়ির উপর ভর কইরা এমপি অইছে। তার (হাসনাত আব্দুল্লাহর) সংগঠন আছেনি কন না ? তার (হাসনাত আব্দুল্লাহর) কি প্রত্যেক কেন্দ্রে এজেন্ট দেয়ার লোক আছেনি ? তে দ’ উরাধুরা মাইনসের উপর ভর কইরা এহানে আইছে। এইডা আইছে, ইতা দিয়া কি অইব ? ভাইরাল এক জিনিস ভোট অইল আরেক জিনিস।
আপনি মেম্বার আপনি এইডা বুঝেন না। মেম্বার কি এমনে অইছেন, আপনি বুঝেন না? নির্বাচনের মেকানিজম একটা বুঝেন না ? তার বয়স অইল ২৭ বছর, তে যেডিরে লইয়া ঘুরে এডি এহন থাইকা লুটপাট শুরু করেছে, দেবীদ্বারে এডি দিয়া ভালো কিছু করার সুযোগ আছে? প্রজেক্ট দিয়া সাইরা, প্রকল্পটি দিয়া সাইরা কাজের নামে নাম নাই, আমনে এবার ইয়ে কইরা লাভ আছেনি?
অপর দিকে গত ২২ নভেম্বর শনিবার বিকেলে দেবীদ্বার পৌর এলাকার বড় আলমপুর ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত এক উঠান বৈঠকে বিএনপি দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থী টানা ৪ বারের বারের নির্বাচিত সাংসদ, বিএনপি জাতীয় কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা (উত্তর) জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মূন্সী তাঁর বক্তব্যে বলেন, .... আপনাদের আরো একটা কথা বলি, ১০ জনের একটা দল, ১০ জনের একটা দল। সেই দল নাকি ক্ষমতায় আসবে। এই দলের সাথে নাকি বিএনপির সমঝোতা হয়েছে। বিএনপির কি সদস্য কম পইরা গেছে ? একটা কেন্দ্রে, প্রতি কেন্দ্রে (নির্বাচনী এলাকায়) একটা কম্পিটিশনে দেবীদ্বার উপজেলায় না হলে ৪-৫ জন আছে উপযুক্ত যারা এমপি ইলেকশন করতে পারে। তাদের কয়টা আছে? তারে বাদে তো কেউ নেই। বাপ-দাদার কোনো পরিচয় নাই, বাপ-দাদার কোনো পরিচয় নাই, একটা এমপি হতে গেলে পরে তার বাপ-দাদার একটা বংশ পরিচয় দরকার আছে। কি আছে না ? তাহলে কি পরিচয় দেব আমরা। আমার কি পরিচয় দিবেন? আমার বাপ-দাদারা-নানারা, সেই সময় আমার বাবা বিএসসি পাস করেছিলেন ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে। আমার নানা হায়দার আলী ডাক্তার গুরা ওষুধ দিতো মানুষকে সুস্থ করতো, আপনাদের মনে আছে কি? তো আমি সেই বংশের ছেলে। আমি সেই অবস্থা থেকেই আপনাদের কাছে এসেছি। ... ছুড়ে ফেলে দিন, ছুড়ে ফেলে দিন, যারা এ সমস্ত কথা বলে, তাদের ছুড়ে ফেলে দিন খালে-খন্দে, সেই জঞ্জালের পোকা।’ তবে তিনি যাকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন বা যে দলকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন সেই ব্যক্তি বা দলের নাম উল্লেখ করেননি।
শনিবার বিকেলে দেবীদ্বার পৌর এলাকার বড় আলমপুর ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত এক উঠান বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
এ ব্যাপারে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, বংশীয় বড়াইয়ের বক্তব্যে আমার ব্যক্তিগত কোনো কষ্ট নেই। কষ্টটা হচ্ছে সেই নেতার কর্মীদের জন্য-সেই কর্মীদের সন্তানদের জন্য। এই বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে, তিনি তার কর্মী ও তাদের সন্তানদের কী দৃষ্টিতে দেখেন। তাদের যোগ্যতা থাকলেও শুধু বংশীয় পরিচয় না থাকার কারণে তারা কখনোই তার মতো নেতা হতে পারবে না।
কৃষক-শ্রমিক থেকে শুরু করে প্রবাসী ও পেশাজীবী-সব শ্রেণির মানুষের ভোটে নেতা, এমপি ও মন্ত্রী তৈরি হয়। কিন্তু এই সাধারণ মানুষের শক্তিকেই অস্বীকার করার প্রবণতা আমাদের রাজনীতিতে বহুদিনের। কারণ জনতার মঞ্চ থেকে উঠে আসা নেতৃত্ব পুরনো রাজনৈতিক এলিটিজম ও পারিবারিক আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করে। জুলাইয়ের পরিবর্তনের পর মানুষ এখন এমন নেতৃত্ব চায়, যারা সত্যিকারের জনতার প্রতিনিধি। আমার রাজনীতি বা পার্টির বয়স ৯ মাস, ৭০ বছরের পার্টি ও রাজনৈতিক দলের সাথে লড়াই করছি, এটা বুঝতে হবে। তাই তরুণ, নতুন, জনতার ভরসায় উঠে আসা নেতাদের দেখে অনেকে ভয় পায়- এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেবে জনগণই, আর জনতার জয় নিশ্চিত।
আগামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৪ দেবীদ্বার নির্বাচনী এলাকায় প্রায় আধা ডজনের ওপরে প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
হ্যাভিওয়েট প্রার্থীদের মধ্যে উক্ত আসনে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) শাপলা কলি প্রতীকের হাসনাত আব্দুল্লাহ। এছাড়াও উক্ত আসন থেকে বিএনপি দলীয় মনোনীত প্রার্থী টানা ৪ বারের নির্বাচিত সাংসদ, বিএনপি জাতীয় কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা (উত্তর) জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মঞ্জুরুল আহসান মূন্সী রয়েছেন। অপর প্রার্থী জামায়াত মনোনীত কুমিল্লা উত্তর জেলা সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলাম সহিদ রয়েছেন। এছাড়াও বাংলারদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কাস্তে প্রতীকের কমরেড পরেশ কর, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) ছাতা মার্কার প্রার্থী কাজী কামরুল হাসান (সুমন), গণফোরামের প্রার্থী ডা. জামিল হোসেন খান, ইসলামী আন্দোলনের হাত পাখার প্রার্থী আব্দুল করিম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের রিকশা প্রতীকের প্রার্থী হাফেজ মাওলানা মোফাজ্জল হোসাইন, খেলাফত আন্দোলনের ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মাওলানা মো. মজিবুর রহমানের নাম আলোচনা ও প্রচারণায় রয়েছেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেউ প্রতিহত করতে চাইলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক নয়, তবে ভোটের আগের পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা জাতিকে ওয়াদা দিয়েছি একটা সুষ্ঠু, সুন্দর এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই।
২ দিন আগে