নিজস্ব প্রতিবেদক
আসন পুনর্বিন্যাসের কারণে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা জেলার দুইটি করে আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির তিন নেতা।
তাঁরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য , সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, সাবেক হুইপ ও সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া।
এর মধ্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন কুমিল্লা-১ ( দাউদকান্দি ও মেঘনা) এবং কুমিল্লা-২( হোমনা ও তিতাস) আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন। সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য এম কে আনোয়ারের মৃত্যুর পর ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোশাররফ কুমিল্লা ১ ও ২ আসনে নির্বাচন করেন। দুইটি আসনেই তিনি পরাজিত হন। এবারও তিনি দুইটি আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মোশাররফ হোসেন কুমিল্লা-২ আসনে নির্বাচন করতে চান। ২০০৫ সালে তিনি তিতাস উপজেলা প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৮ সালে সামান্য ভোটের ব্যবধানে তিনি পরাজিত হন। তাঁর ছেলে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য খন্দকার মারুফ হোসেনকে কুমিল্লা-১ আসনে নির্বাচন করাতে চান। ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বাড়ি দাউদকান্দি উপজেলায়। তবে হোমনা উপজেলা বিএনপির প্রভাবশালী সাবেক দুই চেয়ারম্যান জহিরুল হক জহর ও আজিজুর রহমান মোল্লাও চান মোশাররফ হোসেন কুমিল্লা-২ আসনে নির্বাচন করুক।
জানতে চাইলে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দুইটি আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইব। দল যা বলে।
এদিকে কুমিল্লা-১ ও কুমিল্লা-২ আসনে নির্বাচন করতে চান বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া। তাঁর গ্রামের বাড়ি মেঘনা উপজেলায়। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হোমনা ও মেঘনা মিলে কুমিল্লা-২ আসন ছিল। দাউদকান্দি ও তিতাস মিলে কুমিল্লা-১ আসন ছিল। এবার সীমানা পুনর্বিন্যাসের কারণে কুমিল্লা-১ ( দাউদকান্দি ও মেঘনা) এবং কুমিল্লা-২( হোমনা ও তিতাস) হয়েছে। এতে বেকায়দায় পড়েছেন সেলিম ভূঁইয়া।
গতকাল দুপুরে আমার শহরকে সেলিম ভূঁইয়া বলেন, আমি কুমিল্লা ১ ও ২ আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইব। দল যেখানে নির্বাচন করতে বলবে, সেখানে করব।
এদিকে কুমিল্লা -৬( আদর্শ সদর উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, সেনানিবাস এলাকা ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা) ও কুমিল্লা-১০( নাঙ্গলকোট ও লালমাই) আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন মনিরুল হক চৌধুরী। তিনি কুমিল্লা-৬ আসন থেকে নির্বাচন করতে চান। তাঁর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা। এবার সদর দক্ষিণ কুমিল্লা-৬ আসনে যুক্ত হয়েছে। মনিরুল হক চৌধুরী নাগরিক দাবিদাওয়ার সংগঠন কুমিল্লা বাঁচাও মঞ্চের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। ইতিমধ্যে তিনি নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছেন। বিভিন্ন স্থানে কর্মী সমাবেশ করছেন। কুমিল্লার সিভিল সোসাইটির সঙ্গে বিভিন্ন ভাবে বসে প্রচারণা শুরু করেছেন। অন্যদিকে লালমাই উপজেলা বিএনপি মনিরুল হক চৌধুরীকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে কুমিল্লা-১০ আসনে।
জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, আমি কোতোয়ালির সন্তান। কুমিল্লা সিটির ভোটার। আমি কুমিল্লা -৬ আসনে নির্বাচন করব। তবে দলের প্রয়োজনে দল চাইলে কুমিল্লা-১০ আসনেও করব। দুইটি আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইব।
আসন পুনর্বিন্যাসের কারণে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা জেলার দুইটি করে আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির তিন নেতা।
তাঁরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য , সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য, সাবেক হুইপ ও সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া।
এর মধ্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন কুমিল্লা-১ ( দাউদকান্দি ও মেঘনা) এবং কুমিল্লা-২( হোমনা ও তিতাস) আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন। সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য এম কে আনোয়ারের মৃত্যুর পর ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোশাররফ কুমিল্লা ১ ও ২ আসনে নির্বাচন করেন। দুইটি আসনেই তিনি পরাজিত হন। এবারও তিনি দুইটি আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মোশাররফ হোসেন কুমিল্লা-২ আসনে নির্বাচন করতে চান। ২০০৫ সালে তিনি তিতাস উপজেলা প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৮ সালে সামান্য ভোটের ব্যবধানে তিনি পরাজিত হন। তাঁর ছেলে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য খন্দকার মারুফ হোসেনকে কুমিল্লা-১ আসনে নির্বাচন করাতে চান। ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বাড়ি দাউদকান্দি উপজেলায়। তবে হোমনা উপজেলা বিএনপির প্রভাবশালী সাবেক দুই চেয়ারম্যান জহিরুল হক জহর ও আজিজুর রহমান মোল্লাও চান মোশাররফ হোসেন কুমিল্লা-২ আসনে নির্বাচন করুক।
জানতে চাইলে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, দুইটি আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইব। দল যা বলে।
এদিকে কুমিল্লা-১ ও কুমিল্লা-২ আসনে নির্বাচন করতে চান বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া। তাঁর গ্রামের বাড়ি মেঘনা উপজেলায়। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হোমনা ও মেঘনা মিলে কুমিল্লা-২ আসন ছিল। দাউদকান্দি ও তিতাস মিলে কুমিল্লা-১ আসন ছিল। এবার সীমানা পুনর্বিন্যাসের কারণে কুমিল্লা-১ ( দাউদকান্দি ও মেঘনা) এবং কুমিল্লা-২( হোমনা ও তিতাস) হয়েছে। এতে বেকায়দায় পড়েছেন সেলিম ভূঁইয়া।
গতকাল দুপুরে আমার শহরকে সেলিম ভূঁইয়া বলেন, আমি কুমিল্লা ১ ও ২ আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইব। দল যেখানে নির্বাচন করতে বলবে, সেখানে করব।
এদিকে কুমিল্লা -৬( আদর্শ সদর উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন, সেনানিবাস এলাকা ও কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা) ও কুমিল্লা-১০( নাঙ্গলকোট ও লালমাই) আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন মনিরুল হক চৌধুরী। তিনি কুমিল্লা-৬ আসন থেকে নির্বাচন করতে চান। তাঁর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা। এবার সদর দক্ষিণ কুমিল্লা-৬ আসনে যুক্ত হয়েছে। মনিরুল হক চৌধুরী নাগরিক দাবিদাওয়ার সংগঠন কুমিল্লা বাঁচাও মঞ্চের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। ইতিমধ্যে তিনি নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছেন। বিভিন্ন স্থানে কর্মী সমাবেশ করছেন। কুমিল্লার সিভিল সোসাইটির সঙ্গে বিভিন্ন ভাবে বসে প্রচারণা শুরু করেছেন। অন্যদিকে লালমাই উপজেলা বিএনপি মনিরুল হক চৌধুরীকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে কুমিল্লা-১০ আসনে।
জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, আমি কোতোয়ালির সন্তান। কুমিল্লা সিটির ভোটার। আমি কুমিল্লা -৬ আসনে নির্বাচন করব। তবে দলের প্রয়োজনে দল চাইলে কুমিল্লা-১০ আসনেও করব। দুইটি আসনে দলীয় মনোনয়ন চাইব।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে সংলাপ শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সুশীল সমাজ ও শিক্ষক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে এ সংলাপ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১৪ ঘণ্টা আগেকোন নির্বাচনী এলাকায় কোন প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যল বা সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি। প্রত্যাশীদের মধ্যে দলীয় নানা কার্যক্রমে যার পারফরমেন্স ভালো তাকেই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
১৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে