কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন কুমিল্লার ক্বাফী রতন
গাজীউল হক সোহাগ
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন। তাঁর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের আবদুল হান্নান ও নুরজাহান বেগমের ছেলে। তাঁর বাবা আবদুল হান্নান বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিএম ছিলেন। মা নুরজাহান বেগম নাখালপাড়া হোসেন আলী উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন। ক্বাফী রতন. তাঁর সহধর্মিনী ও দুই মেয়ে সবাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা করেছেন ও করছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ক্বাফী রতন ব্যাংকের মোটা বেতনের চাকরি ছেড়ে দিয়ে ফুলটাইম রাজনীতিতে যুক্ত হন। তাঁকে পার্টির সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করায় কুমিল্লায় অবস্থানরত ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক নেতারা অভিনন্দন জানিয়েছেন।
ক্বাফী রতন সিলেট ক্যাডেট কলেজের ছাত্র ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ছাত্রসংসদের নির্বাচিত জিএস ( সাধারণ সম্পাদক) ছিলেন। ১৯৯২ সালে তিনি প্রথমে আইএফআইসি ব্যাংকে যোগ দেন। ১৯৯৭ সালে ডাচ বাংলা ব্যাংকে তিনি যোগ দেন। ২০১৪ সালে তিনি ডাচ বাংলা ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ থেকে পদত্যাগ করেন এক পর্যায়ে দলের সিদ্ধান্তে তিনি ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দিয়ে রাজনীতিতে ২৪ ঘন্টা সক্রিয় হন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত বছরের ৫ আগস্টের আগে ও পরে অন্যায় অনাচারের বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার ছিলেন। সারাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, যুব ইউনিয়ন, ছাত্র ইউনিয়ন, ক্ষেত মজুর সমিতি , তেল গ্যাস বন্দও রক্ষা কমিটি, পোশাক শ্রমিক , রং শ্রমিকসহ মেহনতি মানুষের খোঁজ নিতে। পুরো বাংলা ঘুরে বেড়াতেন। তিনি ২০১৫ সালে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে নির্বাচন করেছিলেন। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৫( বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে তিনি কমিউনিস্ট পার্টি থেকে এমপি পদে নির্বাচন করে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। কেন্দ্রীয় যুব ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন।
জানতে চাইলে আজ বুধবার রাতে আমার শহর কে ক্বাফী রতন বলেন, সবার সহযোগিতায় পার্টি আমাকে দায়িত্ব দিয়েছে। আমি অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে চাই।
কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে যাঁরা: বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন আর সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন। আজ বুধবার সিপিবির ত্রয়োদশ কংগ্রেসে নির্বাচিত নতুন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা এ দুজনকে নির্বাচিত করেন।
সভায় নির্বাচিত সভাপতিমণ্ডলীর অন্য সদস্যরা হলেন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, রফিকুজ্জামান লায়েক, এস এ রশীদ, রাগিব আহসান মুন্না, জলি তালুকদার ও আমিনুল ফরিদ। পরবর্তী সময়ে সিপিবির নতুন নির্বাচিত ৪৩ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম সভা রাজধানীর পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
১৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সিপিবির চার দিনব্যাপী ত্রয়োদশ কংগ্রেসের উদ্বোধন হয়। ২২ সেপ্টেম্বর রাতে সমাপ্ত কংগ্রেসে প্রতিনিধিদের ভোটে কেন্দ্রীয় কমিটির ৪৩ জন সদস্য নির্বাচিত হন। কেন্দ্রীয় কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন: মোহাম্মদ শাহ আলম, রুহিন হোসেন প্রিন্স, মিহির ঘোষ, শাহীন রহমান, লক্ষ্মী চক্রবর্তী, পরেশ কর, অনিরুদ্ধ দাশ অঞ্জন,. আনোয়ার হোসেন রেজা, কাজী রুহুল আমীন, সাজেদুল হক রুবেল, লুনা নূর, আবিদ হোসেন, ফজলুর রহমান, এম এম আকাশ, মৃণাল চৌধুরী, মন্টু ঘোষ, দিবালোক সিংহ, এমদাদুল হক মিল্লাত, মনিরা বেগম অনু, মনোজ দাশ, মো. কিবরিয়া, আসলাম খান, নিমাই গাঙ্গুলী, লাকী আক্তার, মানবেন্দ্র দেব, সাদেকুর রহমান শামীম, এস এম শুভ, আহসান হাবিব লাবলু, মহসিন রেজা, সুব্রতা রায়, রেবেকা সরেন, সাজিদুল ইসলাম, মঞ্জুর মঈন, এস এম শহীদুল্লাহ সবুজ ও সুকান্ত শফি চৌধুরী।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন। তাঁর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের আবদুল হান্নান ও নুরজাহান বেগমের ছেলে। তাঁর বাবা আবদুল হান্নান বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিএম ছিলেন। মা নুরজাহান বেগম নাখালপাড়া হোসেন আলী উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন। ক্বাফী রতন. তাঁর সহধর্মিনী ও দুই মেয়ে সবাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা করেছেন ও করছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ক্বাফী রতন ব্যাংকের মোটা বেতনের চাকরি ছেড়ে দিয়ে ফুলটাইম রাজনীতিতে যুক্ত হন। তাঁকে পার্টির সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করায় কুমিল্লায় অবস্থানরত ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক নেতারা অভিনন্দন জানিয়েছেন।
ক্বাফী রতন সিলেট ক্যাডেট কলেজের ছাত্র ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ছাত্রসংসদের নির্বাচিত জিএস ( সাধারণ সম্পাদক) ছিলেন। ১৯৯২ সালে তিনি প্রথমে আইএফআইসি ব্যাংকে যোগ দেন। ১৯৯৭ সালে ডাচ বাংলা ব্যাংকে তিনি যোগ দেন। ২০১৪ সালে তিনি ডাচ বাংলা ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ থেকে পদত্যাগ করেন এক পর্যায়ে দলের সিদ্ধান্তে তিনি ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দিয়ে রাজনীতিতে ২৪ ঘন্টা সক্রিয় হন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত বছরের ৫ আগস্টের আগে ও পরে অন্যায় অনাচারের বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার ছিলেন। সারাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, যুব ইউনিয়ন, ছাত্র ইউনিয়ন, ক্ষেত মজুর সমিতি , তেল গ্যাস বন্দও রক্ষা কমিটি, পোশাক শ্রমিক , রং শ্রমিকসহ মেহনতি মানুষের খোঁজ নিতে। পুরো বাংলা ঘুরে বেড়াতেন। তিনি ২০১৫ সালে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মেয়র পদে নির্বাচন করেছিলেন। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৫( বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া) আসনে তিনি কমিউনিস্ট পার্টি থেকে এমপি পদে নির্বাচন করে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। কেন্দ্রীয় যুব ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন।
জানতে চাইলে আজ বুধবার রাতে আমার শহর কে ক্বাফী রতন বলেন, সবার সহযোগিতায় পার্টি আমাকে দায়িত্ব দিয়েছে। আমি অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে চাই।
কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে যাঁরা: বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন আর সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন। আজ বুধবার সিপিবির ত্রয়োদশ কংগ্রেসে নির্বাচিত নতুন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা এ দুজনকে নির্বাচিত করেন।
সভায় নির্বাচিত সভাপতিমণ্ডলীর অন্য সদস্যরা হলেন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, রফিকুজ্জামান লায়েক, এস এ রশীদ, রাগিব আহসান মুন্না, জলি তালুকদার ও আমিনুল ফরিদ। পরবর্তী সময়ে সিপিবির নতুন নির্বাচিত ৪৩ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম সভা রাজধানীর পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
১৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সিপিবির চার দিনব্যাপী ত্রয়োদশ কংগ্রেসের উদ্বোধন হয়। ২২ সেপ্টেম্বর রাতে সমাপ্ত কংগ্রেসে প্রতিনিধিদের ভোটে কেন্দ্রীয় কমিটির ৪৩ জন সদস্য নির্বাচিত হন। কেন্দ্রীয় কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন: মোহাম্মদ শাহ আলম, রুহিন হোসেন প্রিন্স, মিহির ঘোষ, শাহীন রহমান, লক্ষ্মী চক্রবর্তী, পরেশ কর, অনিরুদ্ধ দাশ অঞ্জন,. আনোয়ার হোসেন রেজা, কাজী রুহুল আমীন, সাজেদুল হক রুবেল, লুনা নূর, আবিদ হোসেন, ফজলুর রহমান, এম এম আকাশ, মৃণাল চৌধুরী, মন্টু ঘোষ, দিবালোক সিংহ, এমদাদুল হক মিল্লাত, মনিরা বেগম অনু, মনোজ দাশ, মো. কিবরিয়া, আসলাম খান, নিমাই গাঙ্গুলী, লাকী আক্তার, মানবেন্দ্র দেব, সাদেকুর রহমান শামীম, এস এম শুভ, আহসান হাবিব লাবলু, মহসিন রেজা, সুব্রতা রায়, রেবেকা সরেন, সাজিদুল ইসলাম, মঞ্জুর মঈন, এস এম শহীদুল্লাহ সবুজ ও সুকান্ত শফি চৌধুরী।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে সংলাপ শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সুশীল সমাজ ও শিক্ষক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে এ সংলাপ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১ দিন আগেকোন নির্বাচনী এলাকায় কোন প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যল বা সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি। প্রত্যাশীদের মধ্যে দলীয় নানা কার্যক্রমে যার পারফরমেন্স ভালো তাকেই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
১ দিন আগে