বরুড়া প্রতিনিধি
কুমিল্লায় বজ্রপাতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে কুমিল্লার বরুড়া, মুরাদনগর ও দেবিদ্বার উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।
বরুড়া উপজেলার খোশবাস ইউনিয়নের পয়ালগাছা গ্রামে বজ্রপাতে দুই স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়। তারা উভয়েই বড়হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। তারা হলেন-পয়ালগাছা গ্রামের প্রয়াত খোকন মিয়ার ছেলে ফাহাদ হোসেন(১৩) এবং আব্দুল বারেক মিয়ার নাতি সায়মন হোসেন (১৩)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে হালকা মেঘ থাকা সত্ত্বেও শিশুরা মাঠে ঘুড়ি উড়াতে ব্যস্ত ছিল। হঠাৎ বজ্রপাত হলে দুইছাত্র মারাত্মকভাবে আহত হয়। স্থানীয়রা দ্রুত তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
বরুড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা নু এমং মারমা মং বলেন, বজ্রপাতে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অপরদিকে কুমিল্লার মুরাদনগরে কৃষি জমিতে কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছেন আরো ৩ জন। এ ঘটনার পর আহতরা শ্রবণশক্তি হারিয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া কবরস্থানের পাশে এই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন-বাঙ্গরা বাজার থানাধীন কোরবানপুর গ্রামের বীরচরণ দেবনাথের ছেলে নিখিল চন্দ্র দেবনাথ ও আন্দিকুট ইউনিয়নের দেওড়া গ্রামের জসিম উদ্দিন ভূঁইয়ার ছেলে জুয়েল ভূঁইয়া।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে কৃষক নিখিল চন্দ্র দেবনাথ ও জুয়েল ভূঁইয়া জমিতে ধান কাটার কাজ করতে যায়। হঠাৎ আবহাওয়া খারাপ হয়ে বজ্রপাত শুরু হলে তারা দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান জানান, কৃষিকাজ করতে গিয়ে কোরবানপুর গ্রামে বজ্রপাতে দুইজন মারা হওয়ার বিষয়টি সঠিক। তাদের মৃতদেহ পরিবারের নিকট বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে দেবিদ্বারের সাহারপাড়ায় বাবার সঙ্গে কৃষিজমি থেকে ধান আনতে গিয়ে মীম আক্তার (১০) নামে এক স্কুলছাত্রীর মৃত্যু হয়। মীম সাহারপাড়া গ্রামের ইমন মিয়ার মেয়ে। সে সূর্যপুর কোটকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সে বাবা ও নানার সঙ্গে জমি থেকে কাটা বোরো ধান আনতে যায়। এ সময় বজ্রবৃষ্টি হয়। পাশে বজ্রপাত হলে বিকট শব্দে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে সে মারা যায়।
দেবিদ্বার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন বলেন, শিশু শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর পেয়েছি। সরকার থেকে তার পরিবারকে সহায়তা করা হবে।
কুমিল্লায় বজ্রপাতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে কুমিল্লার বরুড়া, মুরাদনগর ও দেবিদ্বার উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।
বরুড়া উপজেলার খোশবাস ইউনিয়নের পয়ালগাছা গ্রামে বজ্রপাতে দুই স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়। তারা উভয়েই বড়হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। তারা হলেন-পয়ালগাছা গ্রামের প্রয়াত খোকন মিয়ার ছেলে ফাহাদ হোসেন(১৩) এবং আব্দুল বারেক মিয়ার নাতি সায়মন হোসেন (১৩)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে হালকা মেঘ থাকা সত্ত্বেও শিশুরা মাঠে ঘুড়ি উড়াতে ব্যস্ত ছিল। হঠাৎ বজ্রপাত হলে দুইছাত্র মারাত্মকভাবে আহত হয়। স্থানীয়রা দ্রুত তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
বরুড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা নু এমং মারমা মং বলেন, বজ্রপাতে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অপরদিকে কুমিল্লার মুরাদনগরে কৃষি জমিতে কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছেন আরো ৩ জন। এ ঘটনার পর আহতরা শ্রবণশক্তি হারিয়েছেন বলে জানা গেছে।
সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া কবরস্থানের পাশে এই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন-বাঙ্গরা বাজার থানাধীন কোরবানপুর গ্রামের বীরচরণ দেবনাথের ছেলে নিখিল চন্দ্র দেবনাথ ও আন্দিকুট ইউনিয়নের দেওড়া গ্রামের জসিম উদ্দিন ভূঁইয়ার ছেলে জুয়েল ভূঁইয়া।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে কৃষক নিখিল চন্দ্র দেবনাথ ও জুয়েল ভূঁইয়া জমিতে ধান কাটার কাজ করতে যায়। হঠাৎ আবহাওয়া খারাপ হয়ে বজ্রপাত শুরু হলে তারা দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।
বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান জানান, কৃষিকাজ করতে গিয়ে কোরবানপুর গ্রামে বজ্রপাতে দুইজন মারা হওয়ার বিষয়টি সঠিক। তাদের মৃতদেহ পরিবারের নিকট বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে দেবিদ্বারের সাহারপাড়ায় বাবার সঙ্গে কৃষিজমি থেকে ধান আনতে গিয়ে মীম আক্তার (১০) নামে এক স্কুলছাত্রীর মৃত্যু হয়। মীম সাহারপাড়া গ্রামের ইমন মিয়ার মেয়ে। সে সূর্যপুর কোটকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সে বাবা ও নানার সঙ্গে জমি থেকে কাটা বোরো ধান আনতে যায়। এ সময় বজ্রবৃষ্টি হয়। পাশে বজ্রপাত হলে বিকট শব্দে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে সে মারা যায়।
দেবিদ্বার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন বলেন, শিশু শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর পেয়েছি। সরকার থেকে তার পরিবারকে সহায়তা করা হবে।